একটু চোখ বুলিয়ে নিন
৩০ আগস্ট, ১৯৬৫
‘এবারে কথক নৃত্য পরিবেশন করছেন শ্রীমতি মিত্রা সেন”
ঘোষকের মিষ্টি গন্তীর কণ্ঠ্বর ভেসে এল। সঙ্গে সঙ্গেই গিজগিজে ঠাসা প্রকাও
হলঘরের প্রচ কোলাহল যৃদু গুঞ্জনে পরিণত হলো । হ্লুল কাপিয়ে বেজে উঠল
তবলার তেহাই ।
তিক ধা বিগি ধিগি থেই ॥ তিক ধা ধিগি ধিগি থেই ।
তিক ধা ধিগি ধিগি।
ধা ধিন ধিন ধা। ধা ধিনধিল ধা ।ল্মডিনতিন না।
তেটে ধিন ধিন ধা |.”
_ এক এক করে সব বাতি নিভে গেল। স্তব্ধ প্রতীক্ষায় উন্মুখ হয়ে উঠল দর্শকবৃন্দ।
নিশুপ হয়ে গেল মন্ত্র হল ঘরটা ।
করতে থাকল ঢেউ খেলানো সিন্কের সাদা পার ওপর । তারপর সে পর্দাও দু’কাক
হয়ে সরে গেল ধীরে ধীরে ! দেখা গেল লমস্কারের ভঙ্গিতে দাড়িয়ে আছে কলকাতার
সাংস্কৃতিক শুভেচ্ছা মিশনের সবশ্রেষ্ঠ আকর্ষণ, অতুলনীয়া সুন্দরী শ্রীমতি মিতআ সেন।
স্পট লাইটের প্প্িল আলো একটা মায়াবী পরিবেশ স্্রি করেছে মিত্রা সেনকে
ঘিরে। এক শ্রেণীর দর্শকের মধো থেকে একটা আধা-অশ্রীল উল্লাস-ধবনি উঠেই
মিলিয়ে গেল । *
তা তে খেই তাত ;আ তে খেই তাত । থেই আ খেই আ থেই। *
খৈই থেই ভাত তাত থা । তেরে কেটে গদি ঘেনে ধা আ।
তেরে কেটে গদি গেলে ধা আ। তেরে কেটে গদি ঘেনে।
ধাধিন:দিন ধা। ধা ধিনধিনধ্য। নাতিনতিননা।
তেটে ধিন ধিন ধা।*-
আরপ্ত হলো নাচ: শরতরুবা নব্লুই জন দর্শকই লেই মুহূর্তে মনে মনে স্থির করল,
যেকরে হোক আগামী দিনের টিকেট যোগাড় করতেই হবে-র্যাকে দশগুণ দামে
হলেও ।
হলঘরের অসহ্য ভ্যাপসা গরমে ফটোগ্রাফারের জন্যে নির্পি্ট আসনে বদে বসে
ঘামছ মাসুদ রানা | আর মনে মূলে ি্িচটকাচ্ছে ঢাকায় ত্য়ার”কতিশনূড রূমে
সুখে ন্দ্রামগ্র পাকিস্তান কাউন্টার ইন্টেলিজেলের কর্ণধার মেজর জেনারেল (অবঃ)
রাহাত খানের । যতসব রদ্দি পচা কাজের ভার বুড়ো বেছে বেছে ওর কাধে চাপায়