একটু চোখ বুলিয়রে নিন
ধমক খেয়ে চুপসে গেলেন মেজর জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) রাহাত খান।
“দিস ইজ ক্রাইম: কিন ম্ার্ডাব!’ কালো লোমের নন্ত্রা কাটা ফর্সা হাতে ধরা
খানের কাচাপাকা ডুরুর মাঝ ববাবর। “তুমি! তুমিই খুন করন ছ্োলেটাকে! বহুবার
বলেছি তোমাকে. সহ্যের একটা মো আছে… দেয়ার ইজ এ লিমিট! তোমার
বিচার হওয়া উচিত, খান।’
কাচাপাকা ফ্বেঞ্চকাট দাড়ি । স্টালের তৈরি চকচকে রূপোলী ফ্রেমের চশমা ।
শালপ্রাশু দেহের নিখুত মাপ নিয়ে কাটা নীলচে ট্রপিকাল স্যুট । বাংলাদেশ
কাউন্টার ইন্টেলিজেল্সের চীফ রাহাত খানের মুখোমুখি, ডেস্বের এধারে চোখমুব
গরম করে বসে আছেন ডাক্তাব মাহফুজ রেযা।
ঘ্বন ঘন টান মারলেন রাহাত খান চুরুটে । ধোয়া বেরুচ্ছে না দেখে ডান হাত
বাড়িয়ে ডেস্কে লাইটারটা খুজলেন। পেলেন না। লাইটারট্রা লুকিয়ে রেখেছেন বা
হাতের মুঠোর ভিতর, নিজের অজান্তেই গুজে দিচ্ছেন তিনি আযাশষ্রেভে চুরুটটা ।
থমবম করছে মুখটা । কিনতু মহত আমি- আলে
“ফের তর্ক করে! চাপা কণ্ঠে হুঙ্কার ছাড়লেন ডাক্তার মাহফুজ । “আমার চেয়ে
বেশি বোঝো তুমি? কী সুনে করছ তুমিনিজেকে, আয? দেডুশো রোগীকে বলিয়
বেছে মূ্যবান মিনিট খরচ করতে এসেছি আমি আর একটা মুমূর্ধু রোগীর
*০
ছ্যাৎ করে উঠল রাহাত খানের বুক: ‘রানা মুমূধধ?’ ছাইয়ের মত হয়ে গেল
কে ুকরে উঠল রোহা তানের বু আনা ইত হে
ডেস্কের উপর ঘট করে। ডাক্তার মাহফুজ শুধু অসংখ্য বিদেশী ডিম্রীধারী মেডিক্যাল
প্াকটিশনারই নন, সাইকিয়াট্ট্রির একজন ডাকসেঁটে এম, ডি এবং ব্বনামধন্য
স্কলার জানা আছে তার। অনেক সাধ্য সাধনা করে তাকে এনেছেন তিনি
বি.সিআই-এর মেডিকল আ্যডভাইজার হিসেবে। অকারণে খেপে ওঠার মানৃষ
ইনি নন, জানেন বলেই এই হঠাৎ আক্রমণে হতচকিত হয়ে পড়েছেন মেজ’র
জেনারেল।
তর্জনী ভাজ করে উল্ট্যে পিঠের গীটট দিয়ে রাহাত খানের সামনে রাখা ফাইলে
ঠক্ ঠক্ করে দু’বার টোকা মারলেন ডাক্তার মাহফুজ । ‘এইমান্র না পঢ়লে
রিপোর্টটা? কি বলেছি এতে, বোঝোনি? না বুঝে থাকলে একটা মেডিক্যাল বোর্ড
গঠন করে তার ওপর ছেড়ে দাও ওর চিকিৎসার ভার, বন্ধুর*দিকে তীব্র দৃষ্টিতে