একটু চোখ বুলিয়ে নিন
সোহানা । ধীরে ধীরে খুলে গেল দরজাটা, ওরা বেরিয়ে যেতেই বন্ধ হয়ে গেল
আবার! ক্রিক কনে শব্দ হলো একটা ।
সোনালী সিগারেট কেস থেকে একটা ফিলটার টিপৃড স্টেট এক্সপ্রেস বের করে
রদ সাহেব পরতেই আবার বেজে উন লাল টেলিফোনটা।
ইছেস, বন? প্রিসিভারটা কানে তুলে কাধের সাথে বাধিয়ে নিয়ে হেলান দিল
সে সুইভেল চেয়ারে । এক মিলিট চুপচাপ শুনল । তারপর আমকে উঠল। “বেচে
আছে! পাকিন্তানে?-‘-পাকিস্তানী পাসপোর্ট..নদুটো? ওরেব্বাপ্স! সাম্ঘাতিক
ব্যাপার মনে হচ্ছে, বস্?’-“না পারার কি আছে, একঘণ্টায় তৈরি হয়ে যাবে
সব।-‘”এক সেবেশু। বস্, লিখে নিচ্ছি আমি।’ সাদা একটা কাগজ টেনে নিল সে।
খশ.বশ করে লিখল দুটো নাম, ঠিকানা । “ইতডিয়ান সাইডটাও ব্যবস্থা করে
দিচ্ছি।–ইয়েস, বস্… কিন্তু ব্যাপারটা ই্যাপও তো হতে পারে? না, বলছিলাম কি,
ব্যাপারটায় মন্ত ঝুঁকি আছে, অত্যন্ত বিপজ্জনক, অন্য কাউকে পাঠালে…” থেমে গেল
সোহেল । চুপচাপ শুনল আধমিনিট। অপর প্রান্তের কি এব রুসিকভায় হোনহো করে
হাসল । তারপর বলল, দ্যাখ, বস্, তুই পটল দুললে আমি কানা হয়ে যাব.” ঠিক
আছে, চলে আর তুই । অফিসের সবাই: খুশি হবে । তোকে লা দেখে দেখে শুকিয়ে
যাচ্ছে ছুঁড়িটা ।–অফিসেঃ কেন? সবাই তো আছে, চলে আয়। এক্ষুণি প্লেনের সীট
বুক করে মেলছি।’ আবার হাসল সোহেল অপর প্রান্তের কথা শুনে। “খবরদার, বন্,
বাজে কথা বলবি না, এক লাথ মেরে পোদ ফাটিয়ে দেব ।…ওকে, রাখলাম ।’